বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা 2023: আবেদন, স্টেটাস চেক, সুবিধা|Bina Mulya Samajik Suraksha Yojana
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা, বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা আবেদন পদ্ধতি, বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা অনলাইন আবেদন, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা, বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা স্টেটাস চেক, সামাজিক সুরক্ষা যোজনা (Bina Mulya Samajik Suraksha Yojana, Bina Mulya Samajik Suraksha Yojana Application Process, WB Bina Mulya Samajik Suraksha Yojana, Samajik Suraksha Yojana).

সমাজের অসংগঠিত ক্ষেত্রগুলি সবচেয়ে দুর্বল অংশগুলির মধ্যে একটি। সমাজের এই সব পিছিয়ে পড়া মানুষের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার বিভিন্ন ধরনের প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে। সমাজের অসংগঠিত ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়া মানুষের জন্য এবার যে প্রকল্পটি চালু করেন সেটি হলো বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারের বিভিন্ন সুবিধা অসংগঠিত ক্ষেত্রের সুবিধাভোগীদের প্রদান করা হবে। এই নিবন্ধে আমরা এই প্রকল্পের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য যেমন যোজনার উদ্দেশ্য, সুবিধা, বৈশিষ্ট্য, যোগ্যতা, প্রয়োজনীয় নথি, আবেদন পদ্ধতি ইত্যাদি কভার করেছি।
Table of Contents
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার হাইলাইট তথ্য (Bina Mulya Samajik Suraksha Yojana Highlight)
প্রকল্পের নাম | বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা |
কে চালু করেন | পশ্চিমবঙ্গ সরকার |
প্রকল্পের সুবিধাভোগী | পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা |
প্রকল্পটি কবে শুরু হয় | 1 এপ্রিল 2017 |
প্রকল্পের আবেদন পদ্ধতি | অফলাইন |
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | bmssy.wblabour.gov.in |
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা (Bina Mulya Samajik Suraksha Yojana)
পশ্চিমবঙ্গ সরকার 1 এপ্রিল 2017 সালে এই প্রকল্পটি সামাজিক সুরক্ষা যোজনা নামে চালু করেন এবং পরবর্তী সময়ে 2020 সালের 1 এপ্রিল থেকে এই প্রকল্পের নাম পরিবর্তন হয়ে বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা হয়। এই প্রকল্পের মাধ্যমে অসংগঠিত ক্ষেত্রের জন্য চালু করা বিভিন্ন ধরণের স্কিমগুলিকে একীভূত করা হয় যাতে সুবিধাগুলির অভিন্নতা বজায় রাখা যায়। এই স্কিমের মাধ্যমে অসংগঠিত শিল্প এবং স্ব-নির্ভর পেশাগুলি যা শ্রম বিভাগ এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকার দ্বারা বিজ্ঞাপিত হয়েছে। যখন এই প্রকল্পের শুরু হয় তখন এই প্রকল্পের সুবিধা নেওয়ার জন্য সুবিধাভোগীকে প্রতিমাসে 25 টাকা করে জমা দিতে হতো প্রকল্পের ফান্ডে। তবে 2020 সালের 1এপ্রিল থেকে সরকার সিদ্ধান্ত নেন বিনামূল্যে সুবিধা দেওয়ার এবং সুবিধাভোগীর পক্ষ থেকে সরকার নিজেই দেবেন এই টাকা।
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার উদ্দেশ্য
এই যোজনার মূল উদ্দেশ্য হল সমস্ত প্রকল্পগুলিকেএকত্রিত করে অসংগঠিত ক্ষেত্রের মধ্যে সমানভাবে বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পের সুবিধা প্রদান করা। এই যোজনার মাধ্যমে প্রতিটি সুবিধাভোগী সরকারি প্রকল্পের সুবিধা পেতে সক্ষম হবেন যা শ্রমিকদের মধ্যে পেশা-ভিত্তিক পার্থক্য কম করবে। এই প্রকল্পটি সুবিধাভোগীদের জীবনযাত্রার মানকেও উন্নত করবে এবং এই প্রকল্পটি শ্রমিকদের স্বনির্ভর করে তুলবে। এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের সাথে সাথে সুবিধাভোগীদের সামাজিক অবস্থারও উন্নতি হবে।
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার সুবিধা এবং বৈশিষ্ট্য
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা অসংগঠিত শিল্পে কর্মরত, স্ব-নির্ভর পেশা, নির্মাণ এবং পরিবহন শ্রমিকদের সাহায্য করবে। এই প্রকল্পের সুবিধার জন্য সুবিধাভোগীকে প্রতি মাসে 25 টাকা প্রভিডেন্ট ফান্ডে দিতে হবে এবং সরকার আরো 30 টাকা করে জমা দেবে সুবিধাভোগীর একাউন্টে এবং মোট 55 টাকা প্রতি মাসে জমা হবে সুবিধাভোগীর খাতায়। 1এপ্রিল 2020 সাল থেকে সরকার এই 25 টাকা করে নেওয়া বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেন এবং পুরো টাকায় সরকার পেমেন্ট করবে প্রতি মাসে। এই প্রকল্পটি সুবিধাভোগীদের সামাজিক অবস্থার সাথে জীবনযাত্রার মান উন্নত এবং স্বনির্ভর করবে।
লক্ষ্মীর ভান্ডার প্রকল্প এবং স্টেটাস চেক
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার সুবিধাগুলি
প্রভিডেন্ট ফান্ড
- সমস্ত যোগ্যসুবিধাভোগীদের ভবিষ্য তহবিলে প্রতি মাসে 25 টাকা জমা করতে হবে এবং রাজ্য সরকারও কর্মীদের অবদানের বিপরীতে 30 টাকা অনুদান দেবে।
- রাজ্য সরকার সময়ে সময়ে সাধারণ প্রভিডেন্ট ফান্ডের উপর যে হারে সুদের অনুমতি দেয় সেই হারে বার্ষিক সুদও রাজ্য সরকার বহন করবে।
- যদি সুবিধাভোগীর বয়স 60 বছর হয়ে যায় বা স্কিমের অধীনে গ্রাহক হিসাবে বন্ধ করে দেয় বা মৃত্যুর কারণে অ্যাকাউন্ট নিষ্ক্রিয় হয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে সুদের সাথে মোট ক্রমবর্ধমান টাকা শ্রমিক বা তার নমিনি/মনোনীতদের ফেরত দেওয়া হবে।
- গ্রাহক আর্থিক 3 বছর ধরে ক্রমাগত কোনো অবদান না রাখলে গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট অটোমেটিক বন্ধ করে দেওয়া হবে। তবে এই ধরনের অ্যাকাউন্ট সহকারী শ্রম কমিশনার দ্বারা পুনরুজ্জীবিত করা যেতে পারে সেক্ষেত্রে গ্রাহকদের দ্বারা অর্থ প্রদান না করার কারণ উল্লেখ করে আবেদন করতে হবে।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ
- পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্য প্রকল্পের অধীনে সারিবদ্ধকরণের জন্য বার্ষিক 20000 টাকা সুবিধাভোগী বা তার পরিবারের সদস্যদের প্রদান করা হবে চিকিৎসার জন্য যা হাসপাতালে ভর্তি বা আউটডোরের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। এর জন্য যে সুবিধা প্রদান করা হবে:-
- ক্লিনিকাল পরীক্ষার জন্য খরচ – সম্পূর্ণ
- ওষুধের খরচ – সম্পূর্ণ
- হাসপাতালে ভর্তির খরচ – সম্পূর্ণ
- প্রথম পাঁচ দিনের জন্য 1000 টাকা হারে সুবিধাভোগীদের কর্মসংস্থান হারানোর জন্য অর্থপ্রদান এবং সর্বাধিক 10000 টাকা পর্যন্ত বাকি দিনের জন্য প্রতিদিন 100 টাকা করে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।
- সুবিধাভোগী এবং তার পরিবারের সদস্যদের দাবি বছরে একাধিকবার গ্রহণ করা হবে কিন্তু মোট সহায়তার পরিমাণ বার্ষিক 20000 টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ।
- সুবিধাভোগী বা তার পরিবারের সদস্য যেকোনো ধরনের অপরশনের জন্য বার্ষিক 60000 টাকা পর্যন্ত আর্থিক সহায়তা পাওয়ার পাবে। অপরশনের জন্য এই সহায়তা প্রদান করা হবে:-
- ক্লিনিকাল পরীক্ষার খরচ – সম্পূর্ণ
- ওষুধের খরচ – সম্পূর্ণ
- হাসপাতালে ভর্তির খরচ – সম্পূর্ণ
- প্রথম পাঁচ দিনের জন্য 1000 টাকা হারে সুবিধাভোগীদের কর্মসংস্থান হারানোর জন্য অর্থপ্রদান এবং সর্বাধিক 10000 টাকা পর্যন্ত বাকি দিনের জন্য প্রতিদিন 100 টাকা করে অতিরিক্ত অর্থ দেওয়া হবে।
মৃত্যু এবং অক্ষমতা
- কোনো দুর্ঘটনার কারণেসুবিধাভোগীর মৃত্যু হলে মনোনীত ব্যক্তিকে 200000 টাকা প্রদান করা হবে।
- সুবিধাভোগীর স্বাভাবিক মৃত্যু হলে মনোনীত ব্যক্তিকে 50000 টাকা প্রদান করা হবে।
- যদি সুবিধাভোগীর 40% বা তার বেশি অক্ষমতা হয় তবে সুবিধাভোগীকে 50000 টাকা প্রদান করা হবে।
- উভয় চোখের দৃষ্টি হারানোর মতো ক্ষতি বা উভয় হাত বা পা হারানো বা 1 চোখের দৃষ্টিশক্তি হারানো বা হাত বা পা ব্যবহারের ক্ষতি হলে 200000 টাকা প্রদান করা হবে।
- একটি চোখের দৃষ্টিশক্তি হারিয়ে গেলে বা একটি হাত বা পা ব্যবহারে ক্ষতি হলে মোট এবং অপূরণীয় ক্ষতি হলে 100000 টাকা প্রদান করা হবে।
পড়াশুনা
- নিম্নলিখিত বিভাগ অনুযায়ী সুবিধাভোগীদের শিশুদের শিক্ষার জন্য সহায়তা প্রদান করা হবে:-
- ক্লাস 11-এ পড়তে – 4000 টাকা
- ক্লাস 12-এ পড়তে – 5000 টাকা
- আইটিআই পড়তে – 6000 টাকা
- স্নাতক পড়তে – 6000 টাকা
- স্নাতকোত্তরে পড়তে – 10000 টাকা
- পলিটেকনিকে পড়তে – 10000 টাকা
- মেডিকেল/ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে – 30000 টাকা
- এই প্রকল্পের অধীনে যদি কোনো কন্যা স্নাতক বা সমমানের শিক্ষা দক্ষতার অধ্যয়ন শেষ করে তবে 25000 টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান করা হবে। শুধুমাত্র দুই মেয়ের জন্য এই আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে। আর্থিক সহায়তা শুধুমাত্র তখনই গ্রহণযোগ্য হবে যদি মেয়ে তার পড়াশোনা শেষ না হওয়া পর্যন্ত অবিবাহিত থাকে।
- স্বামী বিবেকানন্দ মেরিট কাম স্কলারশিপ স্কিমের অধীনে সুবিধা পাওয়ার যোগ্য সেই ছাত্রীদের উপরোক্ত সুবিধাগুলি পাওয়না হবে না।
- উপরে উল্লিখিত সুবিধাগুলি সেই সমস্ত ছাত্র ছাত্রীদের প্রদান করা হবে যারা রাজ্য সরকার এবং কেন্দ্রীয় সরকারের স্বীকৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বা সরকার দ্বারা সৃষ্ট কোনো প্রতিষ্ঠানে পড়াশুনা করবে।
- এই স্কিমের আওতায় থাকা সমস্ত ছাত্র ছাত্রীরা সরকারের অন্য কোনও বৃত্তি প্রকল্পের সুবিধা পাওয়ার যোগ্য নয়।
নিরাপত্তা এবং দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
- দক্ষতা উন্নয়নের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সোসাইটির মাধ্যমে শ্রমিকদের নিরাপত্তা ও দক্ষতা উন্নয়নের প্রশিক্ষণ প্রদান করবে।
- প্রশিক্ষণগুলির খরচ এবং অন্যান্য সাধারণ নিয়মগুলি অনুসরণ করবে যা রাজ্যে দক্ষতা বিকাশের হস্তক্ষেপের জন্য চূড়ান্ত করা হয়েছে।
- এই প্রশিক্ষণের তহবিল নির্মাণ শ্রমিক ও তাদের পরিবারের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য নির্মাণ শ্রমিক সেস, পরিবহন শ্রমিক ও তাদের পরিবারের সদস্যদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য পরিবহন সেস এবং বিজ্ঞপ্তির অধীনে তালিকাভুক্ত শ্রমিকদের দক্ষতা উন্নয়নের জন্য শ্রম বিভাগের রাজ্য বাজেট থেকে ব্যবস্থা করা হবে।
- শ্রম বিভাগের যথাযথ কর্তৃপক্ষের দ্বারা একটি উপযুক্ত অনুদান/তহবিলও উপলব্ধ করা হবে।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের জয় বাংলা পেনশন যোজনা
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার যোগ্যতা
- আবেদনকারীকে অবশ্যই পশ্চিমবঙ্গের স্থায়ী বাসিন্দা হতে হবে।
- আবেদনকারীর বয়স হতে হবে 18 থেকে 60 বছরের মধ্যে।
- আবেদনকারীর পারিবারিক আয় প্রতি মাসে 6500 টাকার বেশি হওয়া উচিত নয়।
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনা কার্ড
- এই যোজনার উদ্দেশ্যে বিদ্যমান সামাজিক মুক্তি কার্ড, রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং অসংগঠিত শ্রমিকদের দেওয়া পাসবুক বৈধ বলে গণ্য হবে।
- এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে নতুন কর্মীদের এসএমসি (SMC) জারি করা হবে।
- অসংগঠিত কর্মীদেরও এসএমসি (SMC) জারি করা হবে যারা বিভিন্ন স্কিমের অধীনে নিবন্ধিত এবং যাদের আগে এই কার্ডগুলি ইস্যু করা হয়নি।
- এই এসএমসি (SMC) গুলি একজন অসংগঠিত কর্মী জেলা এবং মহকুমার যে কোনও আঞ্চলিক শ্রম অফিসের পাশাপাশি ব্লক এবং পৌরসভার সমস্ত শ্রম কল্যাণ সুবিধা কেন্দ্রে ব্যবহার করতে পারেন।
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
- আধার কার্ড
- খাদ্য কার্ড
- পাসপোর্ট সাইজের ছবি
- মোবাইল নম্বর
- রেসিডেন্সিয়াল সার্টিফিকেট
- ইমেইল আইডি
- কাস্ট সার্টিফিকেট
- ইনকাম সার্টিফিকেট
ই শ্রম কার্ড কি, সুবিধা এবং আবেদন পদ্ধতি
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার আবেদন পদ্ধতি (Bina Mulya Samajik Suraksha Yojana Application Process)
এই যোজনায় আবেদন করার পদ্ধতি অফলাইন। সমস্ত সুবিধাভোগীকে এই যোজনায় আবেদন করার জন্য বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ফর্ম ডাউনলোড করে সেটিকে প্রিন্ট আউট করে সমস্ত তথ্য পূরণ করতে হবে। ফিল আপ করা ফর্মের সাথে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টসগুলি অ্যাটাচ করে আপনার ব্লক অথবা মিউনিসিপলিটি অথবা মিউনিসিপাল কর্পোরেশন অফিসে জমা দিতে হবে। এছাড়াও আপনার ব্লক অথবা মিউনিসিপলিটি অথবা মিউনিসিপাল কর্পোরেশন প্রতি মাসে একটি করে স্পেশাল ক্যাম্প আয়োজন করবে সেই ক্যাম্পেও আপনারা এই যোজনার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার স্টেটাস চেক
বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনায় আপনার নিজের তথ্য চেক করার জন্য আপনাকে যোজনার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। এরপর ওয়েবসাইটের হোমপেজে দেখতে পাবেন সার্চ ইওর ডিটেলস (Search Yours Details) অপশন। এই অপশনে ক্লিক করার পর আপনার বিনামূল্যে সামাজিক সুরক্ষা যোজনার রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং বাকি তথ্য পূরণ করে সাবমিট করুন। এরপর আপনার সামনে আপনার সমস্ত তথ্য চলে আসবে।
যোগাযোগ পদ্ধতি
- ঠিকানা: 11th floor, New Secretariat Building, 1, Kiran Shankar Roy Road, Kolkata-700001
- হেল্পলাইন নম্বর: 18001030009
গুরুত্বপূর্ণ লিংক
- অফিসিয়াল ওয়েবসাইট: bmssy.wblabour.gov.in
- ফর্ম ডাউনলোড: ক্লিক করুন